Search


দিঘীনালা দিঘী রিয়াং হা I Dighinala Dighi Reyang Ha I Dighi Tripura King Maharaja Govinda Manikya Dighi

 দিঘীনালা দিঘী রিয়াং হা 

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলা সদর থেকে (৬ কি.মি ) ছয় কিলোমিটার পথ। দীঘিনালা-বাবুছড়া সড়ক পথ ধরে গেলেলেই দীঘিটির দেখা মেলে। টমটম, মাহেন্দ্র, মোটরসাইকেল ও যে কোন গাড়ি যোগে যাওয়া যায়।  রাস্তা ঘেঁষেই দীঘিটি। বেড়াতে আসা মানুষদের জন্য দীঘিতে আছে প্যাডেল বোট, পাড়ে বসার জায়গা ও বটগাছ রয়েছে। পুরোনো দীঘির পাড়ে যে প্রাচীন বটগাছ দাঁড়িয়ে, তারই ডালে শালিক, ঘুঘুসহ বিভিন্ন পাখির বসবাস। ইতিহাস বলছে, এই দীঘির বয়স ৩৫০ বছর। দীঘি থেকেই দীঘিনালা উপজেলা নামকরণ করা হয়েছে।


ইতিহাসের পাতায়:

=================

এই দীঘি খনন করেন ত্রিপুরার মহারাজা গোবিন্দ মাণিক্য Maharaja Govinda Manikya। ত্রিপুরার এই রাজবংশের ইতিহাস নিয়ে লেখা বিভিন্ন বই থেকে জানা যায়, গোবিন্দ মাণিক্য ছিলেন ত্রিপুরার ১৮৪তম মহারাজা। ইতিহাসে রাজর্ষী নামে খেতাবপ্রাপ্ত এই রাজা ১৬৬০ সালে ত্রিপুরার সিংহাসনে আরোহণ করেন।


নানা ঘটনার পরিক্রমায় মহারাজা গোবিন্দ মাণিক্য Maharaja Govinda Manikya তাঁর বৈমাত্রেয় ভাই নক্ষত্র নারায়ণের ষড়যন্ত্রের শিকার হন। ষড়যন্ত্রের কথা জানতে পেরে রাজ্যের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং ভ্রাতৃঘাতী কলঙ্ক থেকে মুক্ত থাকতে স্বেচ্ছানির্বাসনে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন রাজা। এটা শুনে রাজ্যের পাত্রমিত্র সভাসদ ও মন্ত্রী পরিষদের সবাই আবেদন-নিবেদন করেন সিংহাসন না ছাড়ার। কিন্তু গোবিন্দ মাণিক্য সবার আহ্বান অগ্রাহ্য করে নক্ষত্র নারায়ণকে রাজার মুকুট পরিয়ে দেন। সিংহাসন ছেড়ে তিনি চলে আসেন ত্রিপুরা রাজ্যের অধীনস্ত রাজ্যাংশ রিয়াংদেশে (বর্তমানে খাগড়াছড়ির দীঘিনালার মাইনী নদীর তীরে)। স্বেচ্ছানির্বাসনে এসে আশ্রম নির্মাণ করে বসবাস শুরু করেন রাজা।


গোবিন্দ মাণিক্য রিয়াংদেশে নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন জেনে রিয়াং সর্দাররা মহারাজার সামনে উপস্থিত হয়ে নক্ষত্র নারায়ণের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরার অভিপ্রায় জানান। তখন মহারাজা গোবিন্দ মাণিক্য রিয়াং সর্দারদের শান্ত করেন। নানা উপদেশ দিয়ে বলেছিলেন, ‘তোমাদের যদি একান্তই আমার প্রতি আনুগত্য পোষণের ইচ্ছা থাকে তবে তোমরা দীঘি খনন কর।’


রিয়াং সর্দাররা আনুগত্য প্রকাশ করেছিলেন। ১৬৬০-১৬৬৭ সালের কোনো একটি সময় ১২ জন রিয়াং সর্দার রিয়াংদেশে ১২টি দীঘি খনন করেন। তার মধ্যে দীঘিনালার ৩২০ শতক বা প্রায় ১০ বিঘা জমি নিয়ে কাটা এই দীঘিটি অন্যতম।

Dighinala Upazila of Khagrachhari is 6 km from Sadar (6 km). The lake can be seen as soon as you take the Dighinala-Babuchara road. Tomtom, Mahendra, motorcycle and any car can be added. The lake is close to the road. There are paddle boats, seating and banyan trees in the lake for visitors. The ancient banyan tree that stands on the bank of the old lake, on the branches of which live various birds including storks and pigeons. History says that this lake is 350 years old. Dighinala Upazila has been named after Dighi.

==========================================================================

ত্রিপুরা গবেষক ও লেখক প্রভাংশু ত্রিপুরা বলেন, ইতিহাসের অন্যতম স্বাক্ষী মাণিক্যের এই দীঘি থেকে দীঘিনালার নামকরণ হয়েছে, আগে যার নাম ছিল রিয়াংদেশ। ১৯১৬ সালে দীঘিনালা থানা হিসেবে উন্নীত হয়। জনশ্রুতি রয়েছে, দীঘির পাশেই প্রথম থানার কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৮৩ সালের ৭ নভেম্বর দীঘিনালাসহ ৮টি এলাকাকে উপজেলায় রুপান্তর করে খাগড়াছড়ি জেলা ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে ইতিহাসের স্বাক্ষী দীঘিনালার দীঘিটি চাকমা সার্কেলের (চাকমা রাজার) অধীনে রয়েছে।

Tripura researcher and writer Prabhanshu Tripura said that Dighinala was named after one of the witnesses of history, Manikya Dighi, formerly known as Riangdesh. Dighinala Thana was upgraded in 1918. It is rumored that the first police station office was established near Dighi. On 8 November 1983, 6 areas including Dighinala were transformed into upazilas and declared as Khagrachhari district. At present the Dighinala Dighi, a witness of history, is under the Chakma Circle (Chakma King).


বাংলাদেশে বসবাসরত ত্রিপুরা জাতির বিভিন্নক্ষেত্রে বিচরন, অর্জন ও সাফল্যের সংক্ষিপ্ত তথ্য পঞ্জীকাঃ

=======================================================================

বরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা কর্তৃক সংগ্হীত, সম্পাদিত এবং পরিমার্জিত।

নিনি সিঃমুংগ" (নলেজ') বাংলাদেশনি ত্রিপুরা জাতিনি ইমতয় জাইতি সিজাকথায় ককতামা (তথ্য) তংখায় আন' কিসা হলদিঃ

আর কী কী বিষয় এবং কলেবর সন্নিবেশ করা যায় সে বিষয়ে আপনাদের সুচিন্তিত পরামুর্শ আশা করি।

(ক) সাধারন তথ্যঃ

১। বাংলাদেশে বর্তমানে ত্রিপুরা জনসংখ্যাঃ- প্রায় 2.5 লক্ষ

২। জনবসতিঃ ১৩টি জেলায় -ফরিদপুর, রাজবাড়ী, ঢাকা, সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, কুমিল্লা, চাঁদপুর, ফেনী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি

৩। শিক্ষিতের হারঃ মাত্র ৩০%

৪। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ত্রিপুরা মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যাঃ- ৬৫ (প্রাপ্ত তথ্যমতে)

(খ) ঐতিহাসিক নিদর্শন

১। দীঘিনালার দীঘি খননকারীঃ- রিয়াং সর্দারগণ, ত্রিপুরা মহারাজা গোবিন্দ মাণিক্যের নির্বাসনের স্মৃতি রক্ষার্থে, সপ্তদশ শতাব্দীতে

২। কুমিল্লার শাহ সুজা মসজিদের নির্মাতাঃ- ত্রিপুরা মহারাজা গোবিন্দ মাণিক্য, ১৬৬৮ খ্রিস্টাব্দে, শাহ সুজার প্রতি বন্ধুত্বের নিদর্শন স্বরূপ।

৩। কুমিল্লার ধর্মসাগর দীঘির খননকারীঃ- ত্রিপুরা মহারাজা ধর্ম মাণিক্য, ১৪৫৮ খ্রিস্টাব্দে

(গ) সংগঠনঃ

১। বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদের (বাত্রিকস) প্রতিষ্ঠাকাল- ১৯৬৫ ইং এবং প্রতিষ্ঠা কালীন সভাপতি-শ্রী বীরেন্দ্র কিশোর রোয়াজা।

২। রাঙামাটি ত্রিপুরা কল্যাণ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাকালঃ ১৯৮৯ ইং। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিঃ দীপক ত্রিপুরা।

৩। ত্রিপুরা স্টুডেন্টস ফোরামের (টিএসএফ) প্রতিষ্ঠাকালঃ- ১৯৯২ ইং এবং প্রতিষ্ঠা কালীন সভাপতি-মাচাং ডাঃ লক্ষীধন ত্রিপুরা।

৪। জাতিনি বাগই রাং (জাবারাং) এর প্রতিষ্ঠাকাল - ১৯৯৫ ইং, প্রতিষ্ঠাতা মাচাং শক্তিপদ ত্রিপুরা@SP Tripura

৫। খাগড়াপুর মহিলা কল্যাণ সমিতির জন্ম............??, ও প্রতিষ্ঠাতা- মাচাংটি শেফালিকা ত্রিপুরা@Shefalika Tripura

৫। তৈমু- এর প্রতিষ্ঠা কাল ও প্রতিষ্ঠাতা-1994, prothom sovapoti- Khushiray Tripura।

(ঘ) হাট-বাজার প্রতিষ্ঠাঃ

১। ভাইবোনছড়া বাজারের প্রতিষ্ঠাতাঃ- শ্রী পঠেংসা ত্রিপুরা, ১৯১০ খৃষ্টাব্দে

২। দীঘিনালা বাজারের প্রতিষ্ঠাতাঃ- শ্রী শম্ভু চন্দ্র নারাণ (ত্রিপুরা), ১৮১৫ খৃষ্টাব্দে

৩। মাটিরাঙ্গার অযোধ্যা বাজারের প্রতিষ্ঠাতাঃ- শ্রী বুথাংসা ত্রিপুরা, ১৮২৪ খৃস্টাব্দে

৪। পানছড়ি বাজারের প্রতিষ্ঠাতাঃ- শ্রী যোগ্যচান ত্রিপুরা, ১৮৭৫ খৃস্টাব্দে

৫। রামগড় বাজারের প্রতিষ্ঠাতাঃ- শ্রী রামচন্দ্র নারাণ (ত্রিপুরা), ১৪৯২ খৃস্টাব্দে

৬। মেরুং বাজারের প্রতিষ্ঠাতাঃ শ্রী কাশীরাম ত্রিপুরা। প্রতিষ্ঠা কাল???

৭। গোমতি বাজারের প্রতিষ্ঠাতাঃ শ্রী অশ্বিনী কুমার ত্রিপুরা। প্রতিষ্ঠা কাল???

(ঙ) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (কলেজ) প্রতিষ্ঠাঃ

১। কলেজ প্রতিষ্ঠায় অবদানঃ বীরেন্দ্র কিশোর রোয়াজা (খাগড়াছড়ি সরকারি কলেক),

২। খগেশ্বর ত্রিপুরা (পানছড়ি কলেজে, পানছড়ি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ ),

৩। যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা (তবলছড়ি গীনহিল কলেজ),

৪। রণ বিক্রম ত্রিপুরা (ঠাকুরছড়া কলেজ),

৫। কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এবং মল্লিকা ত্রিপুরা (কুজেন্দ্র-মল্লিকা কলেজ)

(চ) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (উচ্চ বিদ্যালয়) প্রতিষ্ঠাঃ

১। হাইস্কুল প্রতিষ্ঠায় অবদানঃ শরত চন্দ্র রোয়াজা, বীরেন্দ্র কিশোর রোয়াজা,উপেন্দ্র নাথ ত্রিপুরা ও নবীন কুমার ত্রিপুরা (বর্তমান খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়);

২। শ্রী নবীন কুমার ত্রিপুরা- (খাগড়াছড়ি কৃষি গবেষনা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়)।

৩. কৃষ্ণ মোহন ত্রিপুরা (মুনিগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়);

৪। খগেশ্বর ত্রিপুরা (পানছড়ি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, নালকাটা উচ্চ বিদ্যালয় ও উল্টাছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়);

৫। বীরেন্দ্র কিশোর রোয়াজা, বরেন্দ্র কুমার ত্রিপুরা, উপেন্দ্র নাথ ত্রিপুরা, রবীন্দ্রনাথ রোয়াজা, রণ বিক্রম ত্রিপুরা, সুরজিত নারায়ণ ত্রিপুরা ও .........???? (ঠাকুর ছড়া উচ্চ বিদ্যালয়);

৬। বি কে ত্রিপুরা (গোমতি উচ্চ বিদ্যালয়)।

(ছ) শিক্ষা-দীক্ষা

১। সর্বপ্রথম উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি- বীরেন্দ্র কিশোর রোয়াজা, বিএ (কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়)

২। প্রথম এম,এ, পাশ- নির্মলেন্দু ত্রিপুরা (ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়)

৩। প্রথম মহিলা এম,এ, পাশ- কৃষ্ণা ত্রিপুরা

৪। প্রথম এমবিবিএস ডাক্তার- বিশ্বকীর্তি ত্রিপুরা

৫। প্রথম বি,এ, বি,টি- শ্রী নবীন কুমার ত্রিপুরা

৬। প্রথম বি,এড, এম,এড,-ব্রজনাথ রোয়াজা

৭। এস,এস,সি ও এইচ,এস,সি বোর্ড পরীক্ষায় মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্তি- নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, প্রশান্ত ত্রিপুরা এবং শ্যামল মিত্র ত্রিপুরা ।

৮। প্রথম পিএইচডি ডিগ্রী সম্পন্নকারীঃ- ড. রুপম ত্রিপুরা (চিকিৎসা গবেষণায়, University of Amsterdam, Netherlands)

৯। প্রথম এমফিল ডিগ্রী সম্পন্নকারীঃ- খুশীরায় ত্রিপুরা (নৃবিজ্ঞান, Bergen University, নরওয়ে)@Khushiray Tripura, দ্বিতীয় এম,ফিল ডিগ্রী অর্জন- সন্তোষ বিকাশ ত্রিপুরা (নৃবিজ্ঞান, ট্রমসো বিশ্ববিদ্যালয়, নরওয়ে)।

১০। আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম অধ্যয়ন এবং ডিগ্রী অর্জন- প্রশান্ত ত্রিপুরা।

১১। অষ্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম অধ্যয়ন এবং ডিগ্রী অর্জন- অভিলাষ ত্রিপুরা।

১২। প্রথম ত্রিপল মাস্টার্স ডিগ্রীধারি- বরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।@Borendra Lal Tripura

১৩। প্রথম মহিলা এমবিবিএস ডাক্তার- বেবী ত্রিপুরা

১৪। প্রথম বিসিএস, এফ,সি,পি,এস, ডাক্তার - মৌমিতা ত্রিপুরা@Moumita Mumu

১৫। প্রথম মহিলা এম,এস,এস, এম, এড ডিগ্রী অর্জন -গায়ত্রী ত্রিপুরা। Gayatri Tripura

১৬। বিদেশ থেকে উচ্চ শিক্ষা ও ডিগ্রী অর্জনকারি প্রথম নারী - লিপিকা ত্রিপুরা Lipika Tripura (self finance), ইনা ত্রিপুরা (scholarship) । বর্তমানে ডক্টরেট ক্যান্ডিডেট) Ena Tripura

১৭। প্রথম বি,ডি,এস, ডিগ্রী অর্জন-মৃদুল কান্তি ত্রিপুরা। Mridulkanti Tripura

১৮। প্রথম বি,ডি,এস, ডিগ্রী অর্জন (মহিলা)- ডেইজী ত্রিপুরা।@Daisy Anju

১৯। চারুকলায় প্রথম মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন- খগেন্দ্র ত্রিপুরা, Khagendra Tripura

২০। প্রথম এন,ডি, সি,কোর্সে অংশ গ্রহন ও ডিগ্রী অর্জন-নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা।

২১। প্রথম এলএলবি, এলএলএম- Khushiray Tripura (DU)

২২। প্রথম এম,বি,এ, ডিগ্রী অর্জন-@Charu Bikash Tripura

২৩। নারীদের মধ্যে প্রথম ডাবল মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন- ভেকী ত্রিপুরা।@

২৪। নারীদের মধ্যে প্রথম ডাবল মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন (বিদেশী ডিগ্রীসহ)- প্রিয়াসী ডিগ্রীসহ।@Priasi Tripura

২৫। প্রথম আই,সি,সি,আর স্কলারশিপে ভারতে পড়াশোনা ও স্নাতক ডিগ্রী অর্জনঃ পল ত্রিপুরা Tripura Paulও সুরলেশ্বর দেওয়ান ত্রিপুরা হ্যাপি@Suraleshwar Happy Dewan

২৫। জার্মানি থেকে এমবিএ ডিগ্ৰি অর্জন জুঁই ত্রিপুরা (Hochscule Anhalt- Anhalt University of Applied Sciences) MBA in International Trade

২৬। ব্রিটেইন থেকে প্রথম পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রী অর্জন- এন্দ্রু দেববর্মা।

(জ) পেশাগত সাফল্য

১। সরকারি হাইস্কুলের প্রথম প্রধান শিক্ষক- শ্রী নবীন কুমার ত্রিপুরা (বিসিএস-শিক্ষা)।

২। সর্ব প্রথম প্রথম শ্রেণীর (নন গেজেটেড) সরকারি কর্মকর্তা (ওয়েলফেয়ার অফিসার)-শ্রী ব্রজেন্দ্র নাথ ত্রিপুরা।

৩। উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইন্সটিটিউটের প্রথম পরিচালক-সুরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

৪। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের প্রথম চেয়ারম্যান- নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, এনডিসি

৫। প্রথম টি,এন,ও- নীলোৎপল ত্রিপুরা

৬। প্রথম প্রশাসনিক কর্মকর্তা (নন-ক্যাডার)- বরেন্দ্র কুমার ত্রিপুরা

৭। প্রথম পরিসংখ্যান কর্মকর্তা-সুরজিত নারায়ণ ত্রিপুরা

৮। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের প্রথম বিসিএস অফিসার- নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা ও কুবলেশ্বর ত্রিপুরা (১৯৮২)@Bikram Kishore Tripura, Kubaleshwar Tripura

৯। সর্বপ্রথম বিএসসি প্রকৌশলীঃ- কুবলেশ্বর ত্রিপুরা (বুয়েট, ১৯৮২ ব্যাচ)-বর্তমানে অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে অবসরপ্রাপ্ত।@Kubaleshwar Tripura

১০। জাতিসংঘ শান্তি রক্ষী মিশনে (হাইতি মিশনে) কম্বাইন্ড পুলিশ ফোর্সের প্রথম ডেপুটি কমান্ডার - নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা।

১১। বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত আই,জি, পদে প্রথম- নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা।

১২। গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম সচিব- নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, এনডিসি।

১৩। সর্বপ্রথম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকঃ- প্রশান্ত ত্রিপুরা, নৃবিজ্ঞানী। Prashanta Tripura

১৪। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের 'দুইবার রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক ও তিনবার আই,জি পদক'-এ ভূষিত প্রথম ত্রিপুরা পুলিশ কর্মকর্তা- বিধান ত্রিপুরা (বর্তমানে AIG)।@Bidhan Tripura

১৫। সর্বপ্রথম পেশাধার ফুটবলারঃ- সুশান্ত ত্রিপুরা (জাতীয় দল ও ক্লাব)

১৬। আন্তর্জাতিক সংস্থায় সর্বোচ্চ পদে চাকুরী - প্রশান্ত ত্রিপুরা (ইউএনডিপি এর প্রকল্প উপ-পরিচালক) এবং অভিলাষ ত্রিপুরা ( আইএলও এর আদিবাসী প্রকল্পের জাতীয় সমন্বয়ক)।

১৭। বাংলাদেশ সরকারের টেক্স সার্ভিসে প্রথম ক্যাডার - ভূবন মোহন ত্রিপুরা।

১৮। বাংলাদেশ সরকারের প্রথম পররাষ্ট্র সার্ভিসের ক্যাডার-রাজীব ত্রিপুরা।

১৯। বাংলাদেশ সরকারের প্রশাসন সার্ভিসের প্রথম ক্যাডার - অজিত দেব (ত্রিপুরা)-৩১তম বি,সি,এস,

২০। প্রশাসন সার্ভিসের প্রথম ফিমেল ক্যাডার- সাধনা ত্রিপুরা।

২১। প্রথম বেসরকারি কলেজ শিক্ষক- প্রশান্ত কুমার ত্রিপুরা@Prasanta Tripura ও হীরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা@Hirendra Lal Tripura

২২। সরকারি কলেজ প্রথম শিক্ষক- রাজেশ ত্রিপুরা।@Rajesh Tripura

২৩। প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক- বরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।

২৪। সরকারি কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত)- প্রশান্ত কুমার ত্রিপুরা।

২৫। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার প্রথম নির্বাহী পরিচালক- খুশীরায় ত্রিপুরা।

Tripura

২৬। প্রথম সাংবাদিক - সুবোধ বিকাশ ত্রিপুরা (দৈনিক ইত্তেফাক), হরি কুমার ত্রিপুরা ( বাংলাদেশ অবজারভার)

২৭। প্রথম টেলিভিশন সংবাদ পাঠক- রক্তিম ত্রিপুরা।@Raktim Tripura

২৮। (a) প্রথম UN স্বেচ্ছাসেবক (UNV Specialist) - চারুবিকাশ ত্রিপুরা @Charu Bikash Tripura, প্রভাত ত্রিপুরা@Provat C Tripura,

২৮। (b) প্রথম UNV and NV প্রিয়াসী ত্রিপুরা@Priasi Tripura, ইনা ত্রিপুরা@Ena Tripura, উত্তরা ত্রিপুরা@Uttara Tripura, লিপিকা ত্রিপুরাLipika Tripura, ফাল্গুনীFalguni Tripura, শীলা ত্রিপুরাShila Tripura, জুরাটি ত্রিপুরাJurati Tripura.

২৯। প্রথম ভাস্কর- সাপু ত্রিপুরা।@Sapu Tripura

৩০। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম ডিজিএম- দীনময় রোয়াজা।@Dinamoy Roaza

৩১। পার্ফরমিং আর্টস-এ প্রথম আন্তর্জাতিক খ্যাতি- জয়দেব রোয়াজা@Joydeb Roaja

৩২। নৌবাইনীর প্রথম কমিশন্ড অফিসার (বর্তমানে কমান্ডার) -রাজীব ত্রিপুরা.

৩৩। সেনাবাহিনীর প্রথম কমিশন্ড অফিসার (বর্তমানে মেজর)- মুনমুন রোয়াজা।Munmun Roaza

৩৪। বিমান বাহিনীর প্রথম পাইলট- মিথিলা রোয়াজা।@Mithila Roaza

৩৫। প্রথম আইনজীবিঃ Khushiray Tripura

৩৬. প্রথম নারী আইনজীবিঃ সৃজনী ত্রিপুরা Srijony Tripura

৩৭।সরকারি কলেজ প্রথম নারী শিক্ষক- দীপঙ্করি ত্রিপুরা.

৩৮। সরকারি হাইস্কুলের প্রথম নারী শিক্ষক : মনজুলিকা ত্রিপুরা (রামগড় সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়)

৩৯: বেসরকারি হাইস্কুলের প্রথম নারী শিক্ষক- মাচাংতি স্বপ্না রোয়াজা (১৯৭৮-১৯৮০, শাহ উচ্চ বিদ্যালয়, রাঙ্গামাটি), দ্বিতীয়ঃ হেনা ত্রিপুরা (শাহ উচ্চ বিদ্যালয়, রাঙ্গামাটি )

৪০। প্রথম ইনকাম ট্যাক্স অফিসার (নন ক্যাডার)- দিপল ত্রিপুরা ( ডেপুটি কমিশনার), রাঙ্গামাটি।

৪১। প্রথম সাব-ইন্সপেক্টর মি. অলেন্দ্র ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি। (পাকিস্তান আমল)। তিনি ১৯৭২ সালে আগরতলায় ককবরক সাহিত্য সভা প্রতিষ্ঠা করেন যা এখনো ককবরকের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

৪২। জাতীয় যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের জেলা পর্যায়ের প্রথম পরিচালক- মাচান নীলোৎপল ত্রিপুরা, রাংগামাটি।

৮৩। বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের বিভাগীয় পর্যায়ের প্রথম পরিচালক- শ্রী নির্মলেন্দু ত্রিপুরা, রাঙ্গামাটি।

৮৪। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের প্রথম নির্বাহী প্রকৌশলী -অজয় ত্রিপুরা- @Ajoy Tripura

৮৫। খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলাপরিষদের প্রথম নির্বাহী প্রকৌশলী-জীবন রোয়াজা.

৮৬।. পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মহিলা শিক্ষকঃ ধনিতা ত্রিপুরা

৮৭। সরকারি হাইস্কুলের প্রথম মহিলা শিক্ষকঃ মাচাংতি মনজুলা ত্রিপুরা।

অনারেবল মেনশনঃ

৮৮। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দঃ সজীব ত্রিপুরা@Sajib Tripura Khuben, খোকনেশ্বর ত্রিপুরা@Khumui Tripura

৮৯। অন্যান্য বিসিএস ক্যাডারঃ

ত্রিরত্ন ত্রিপুরা (প্রকৌশল),

ছত্রধর ত্রিপুরা (পুলিশ)

জেপি দেওয়ান (প্রশাসন),

সজীব ত্রিপুরা (পুলিশ)@Sojib Tripura,

ডাঃজয়া ত্রিপুরা (স্বাস্থ্য),

দীপক ত্রিপুরা (শিক্ষা ও প্রশাসন)

নাম মনে পড়ছেনা- ধনীমাল দিদির ছেলে

নাম মনে পরছেনা- সুরেশ দাদার মেয়ে

............।।

৮৯। অন্যান্য এম,বি,বি,এস ডাক্তারঃ

ডাঃসঞ্জীব ত্রিপুরা,

ডাঃরাজেন্দ্র ত্রিপুরা,

ডাঃলোপা ত্রিপুরা,

ডাঃহেমন্ত ত্রিপুরা,

ডাঃনয়নময় ত্রিপুরা,

ডাঃকৃপায়ন ত্রিপুরা,

ডাঃ রাকেশ ত্রিপুরা,

ডাঃকামিনি ত্রিপুরা,

ডাঃবিজলীপ্রভা ত্রিপুরা,

ডাঃ মানিক ত্রিপুরা,

ডাঃ বি.কে. ত্রিপুরা

ডাঃ হেমন্ত কুমার ত্রিপুরা

ডাঃ লক্ষীধন ত্রিপুরা

ডাঃ সনজীব ত্রিপুরা

ডাঃ মৌমিতা ত্রিপুরা

৭)ডাঃ বেবী ত্রিপুরা

৮)ডাঃগীতা দেববর্মন

৯)ডাঃ প্রতিমা রাণী ত্রিপুরা

১০)ডাঃ রাজেন্দ্র ত্রিপুরা

১১)ডাঃ প্রত্যুষ পল ত্রিপুরা

১২)ডাঃ নয়ন ময় ত্রিপুরা

১৩)ডাঃ সানাই ত্রিপুরা

১৪)ডাঃ জুয়েল ত্রিপুরা

১৫)ডাঃ রাকেশ ত্রিপুরা

১৬)ডাঃসমর সেন ত্রিপুরা

১৭)ডাঃ চিরঞ্জিৎ ত্রিপুরা

১৮)ডাঃ কৃপায়ণ ত্রিপুরা

১৯)ডাঃ দীপা ত্রিপুরা

২০)ডাঃ মিল্টন ত্রিপুরা

২১)ডাঃ জয়া ত্রিপুরা

২২)ডাঃ লোপা ত্রিপুরা

২৩)ডাঃ কামিনী রায় ত্রিপুরা

২৪)ডাঃ বিজলী ত্রিপুরা

২৫)ডাঃ মুক্তা ত্রিপুরা

২৬)ডাঃ রুপম ত্রিপুরা

২৭)ডাঃ জন ত্রিপুরা

২৮)ডাঃ সুজন ত্রিপুরা

২৯)ডাঃ মিতালি ত্রিপুরা

৩০)ডাঃ জ্যাকসন ত্রিপুরা

৩১) ডাঃ দিপ্তী ত্রিপুরা

৩২) ডাঃ অর্জুন দেব (ত্রিপুরা)

৩৩) ডাঃ ডেইজি ত্রিপুরা

৩৪)ডাঃ শ্রাবণী ত্রিপুরা

৩৫)ডাঃ নিশিতা ত্রিপুরা

৩৬)ডাঃ বিউটি ত্রিপুরা

৯০। অন্যান্য বি,এস,সি, প্রকৌশলীঃ

মিলন ত্রিপুরা ,

ত্রিরত্ন ত্রিপুরা (বিসিএস),

উজ্জ্বল ত্রিপুরা।@Engr Ujjal Tripura,

দ্বিজমনি ত্রিপুরা,

সুনয়ন ত্রিপুরা@,

৯১। অন্যান্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকবৃন্দঃ

৯২। অনান্য নন-বিসিএস ক্যাডারঃ

অসীম ত্রিপুরা@Tarun Tripura,

সমর ত্রিপুরা@Samar Tripura Samar,

অরুণ ত্রিপুরা

৯৩। অন্যান্য বেসরকারি কলেজ শিক্ষকবৃন্দঃ Sadhan Tripura,@Pipi Tripura, Zimi Tripura,@

৯৪। আন্তর্জাতিক সংস্থায় কর্মরত পেশাজীবিঃ

খুশীরায় ত্রিপুরা Khushiray Tripura,

বরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা Borendra Lal Tripura

ধন রঞ্জন ত্রিপুরা@Dhana Ranjan Tripura - Ranju,@

ব্রজ কিশোর ত্রিপুরাBraja Kishore Tripura,

সুপ্রিয় ত্রিপুরাSupriya Tripura,

অপুল ত্রিপুরা Apul Tripura

সুনেন্দু বিকাশ ত্রিপুরা Sunendu Tripura,

পল ত্রিপুরা@Paul Tripura,

মৌসুমি ত্রিপুরা@Mousumi Tripura

ঝিনু ত্রিপুরা@Jhinu Tripura

৯৫। আন্তর্জাাতিক অঙ্গনে কেরিয়ার গঠনঃ

চারু বিকাশ ত্রিপুরা@Charu Bikash Tripura,

সায়ন ত্রিপুরা রিসি@Shaion Tripura,

সৌহন ত্রিপুরা রিকি@Sohon Tripura Ricky,

ডিলিফ কুমার ত্রিপুরা@Dilif K. Tripura,

শুভ্রা ত্রিপুরা@Tripura Shuvra,

(ঝ) ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও গবেষণা

১। বাংলাদেশের ককবরক সাহিত্যের দিকপালঃ-

শ্রী বলংরায় সাধু ওরফে খুশী কৃষ্ণ ত্রিপুরা,

শ্রী সুরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

শ্রী মহেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

শ্রী বিদ্যা রতন ত্রিপুরা (মুখে মুখে গেয়ে ককলপয়ুঙ প্রচার)

শ্রী ফাল্গুন চান ত্রিপুরা ((মুখে মুখে গেয়ে ককলপয়ুঙ প্রচার)

(বঃদ্রঃ গ্রাম-গঞ্জের পড়াশোনা বঞ্চিতরা শেষোক্ত দুইজনকেই বেশী জানেন কবি হিসেবে, গায়েন হিসেবে)।

২। বাংলাদেশ বেতারের প্রথম শিল্পী- শ্রী সুরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

৩। প্রথম ককবরক অভিধান ও ব্যাকরন লেখক- শ্রী সুরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।

৪। বাংলাদেশ বেতারের প্রথম গীতিকার- শ্রী মহেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

৫। সংস্কৃৃতি বিষয়ক প্রথম গ্রন্থ রচনা (পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রকৃতি ও সংস্কৃতি)- শ্রী সুরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।

৬। ঈতিহাস বিষয়ক প্রথম গ্রন্থ রচনা (The Tripuras of Bangladesh)- শ্রী বরেন্দ্র কুমার ত্রিপুরা.

৭। প্রথম গ্রন্থ সম্পাদনা (পূবই রাবাইনি সাল) -শ্রী বরেন্দ্র কুমার ত্রিপুরা.

৮। প্রথম গীতিকাব্য গ্রন্থ সম্পাদনা (পুন্দা তান্নায়), অনুলিখন- শ্রী মহেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, সম্পাদনা- শ্রী বরেন্দ্র কুমার ত্রিপুরা.

৯। দ্বিতীয় গীতিকাব্য গ্রন্থ (গাঁও/ গঙ্গাতলীয়' থামানি), অনুলিখন ও সম্পাদনা- মাচাং খগেশ্বর ত্রিপুরা। Khogeshwr Tripura

১০। নৃবিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম গ্রন্থ রচনা- মাচাং প্রশান্ত ত্রিপুরা (সাবেক সযোগী অধ্যাপক)।

১১। জুম চাষ বিষয়ে প্রথম গবেষনা গ্রন্থ রচনা ( )- মাচাং প্রশান্ত ত্রিপুরা (সাবেক সযোগী অধ্যাপক)।@Prashanta Tripura

১২। ভ্রমন বিষয়ক প্রথম গ্রন্থ রচনা (দূরদেশ)- মাচাং নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা। Bikram Kishore Tripura

১৩। জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত গবেষনা গ্রন্থ রচনা ( )- শ্রী প্রভাংশু ত্রিপুরা।@Probhangshu Tripura

১৪। রবীন্দ্র সংগীতের ককবরক অনুবাদক, শিল্পী এবং বাংলাদেশ টেলিভিশন এক মাত্র শিল্পী - মাচাংটি অনামিকা ত্রিপুরা।@Anamika Tripura

১৫। ককবরকে প্রথম শিশুতোষ ছড়া গ্রন্থ (চিনি হা:মাচাং, অন্য প্রকাশ, ঢাকা থেকে ২০১৪ সালে প্রকাশিত ) লেখক - মাচাং বরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

১৬। প্রথম শিশু শিক্ষামুলক ককবরক ভাষার গ্রন্থ (আমানি কক ককবরক, ক্ষু,নৃ,সা,ই, থেকে ২০১৫ সালে প্রকাশিত ) লেখক- মাচাং বরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

১৭। প্রথম দ্বিভাষিক (ইংরেজি ও বাংলা) কাব্যগ্রন্থ (দ্রোহী ও একটি পেইন্টিং-The Rebel and a Painting, পরমা প্রকাশনী থেকে ২০০৮ সালে প্রকাশিত ) লেখক- মাচাং বরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।

১৮। প্রথম উপন্যাস ("সোনালি ঊষা ধূসর গোধূলি"-চিত্রকথা প্রকাশনী থেকে ১৯৯৪ সালে প্রকাশিত)- মাচাং বরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

১৯। অন্যান্য খ্যাতিমান লেখক-

মাচাংটি শোভারানী ত্রিপুরা,

মাচাং খগেশ্বর ত্রিপুরা,

মাচাং অলেন্দ্র ত্রিপুরা,

মাচাং শক্তিপদ ত্রিপুরা,

মাচাং মথুরা ত্রিপুরা,

মাচাং মুকুল কান্তি ত্রিপুরা,

মাচাং মুকুল ত্রিপুরা,

মাচাং দেন্দোহা জলাই ত্রিপুরা,

মাচাং প্রীতিকান্তি ত্রিপুরা,

মাচাং মলয় কিশোর ত্রিপুরা, (আপনাদের যথাযথভাবে উপস্থাপনের জন্য তথ্য ও পরামর্শ চাইছি)

২০। কাথারক নৃত্যকে (বোতল নৃত্য) জনসম্মুখে তুলে ধরার মাধ্যমে এর জনপ্রিয়তা গড়ে তোলার অগ্রদূতঃ

মাচাং ডাঃ বিশ্বকীর্তি ত্রিপুরা,

মাচাং গুলবী ত্রিপুরা,

মাচাং মন্ডলী ত্রিপুরা

২১। ককবরক ভাষার প্রথম বেতার সংবাদ পাঠকঃ প্রশান্ত কুমার ত্রিপুরা ও শক্তিপদ ত্রিপুরা।

২২। চ্যানেল আই ক্ষুদে গান রাজ- পায়েল ত্রিপুরা।

২৩। অন্যান্য খ্যাতিমান শিল্পী-

মাচাং দীনময় রোয়াজা@Dinamoy Roaza

মাচাং রবীন্দ্র নাথ রোয়াজা,

মাচাং সুরেশ ত্রিপুরা@Suresh Tripura

মাচাং বিদ্যুৎ ত্রিপুরা@Bidyut Tripura

মাচাং রহেলিকা ত্রিপুরা,

মাচাং তৃষ্ণা ত্রিপুরা,

মাচাং লংবতী ত্রিপুরা,

মাচাং জীবন রোয়াজা,

মাচাং সুচরিতা রোয়াজা@Sucharita Roaza

মাচাং গোপীনাথ ত্রিপুরা,

মাচাং চন্ডীনাথ ত্রিপুরা,

মাচাং রাজেশ্বরী রোয়াজা@Rajeshware Roaza

মাচাং চামেলী ত্রিপুরা@Tripura Chamili

মাচাং দীনা ত্রিপুরা

(ঞ) জনপ্রতিনিধিত্ব:

১। পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশিক পরিষদের এম,ল,এ,- শ্রী বীরেন্দ্র কিশোর রোয়াজা, বিএ

২। পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম সভাপতিঃ- শ্রী বীরেন্দ্র কিশোর রোয়াজা

৩। প্রথন নির্বাচত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান- শ্রী যামিনী কুমার রোয়াজা (১৯৬২-১৯৬৭)। একাধারে তিনি ১৮ টি মৌজার ও হেডম্যান ছিলেন।

৪। আঞ্চলিক পরিষদের প্রথম সদস্যঃ শ্রী সাধুরাম ত্রিপুরা ও শ্রী রক্তোৎপল ত্রিপুরা

৫। উপজেলা পরিষদের প্রথম চেয়ারম্যান- শ্রী যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা

৬। জেলা পরিষদের প্রথম চেয়ারম্যান- শ্রী যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা

৮। প্রথম জাতীয় সংসদ সদস্য (১০ম জাতীয় সংসদ)- শ্রী যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা (বি, এ, (অনার্স) এম, এ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)

৯। দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ সদস্য (একাদশ জাতীয় সংসদ)- শ্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।

১০। ভারত প্রত্যাগত শরনার্থী পূনর্বাসন এবং আভ্যন্তরীন শরনার্থী চিনহিত করন ও পুনর্বাসন বিষয়ক টাস্কফোর্সের প্রথম চেয়ারম্যান- শ্রী যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা,

১১। ভারত প্রত্যাগত শরনার্থী পূনর্বাসন এবং আভ্যন্তরীন শরনার্থী চিনহিত করন ও পুনর্বাসন বিষয়ক টাস্কফোর্সের দ্বিতীয় চেয়ারম্যান-শ্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

১২। মহিলা সমিতির প্রথম সভানেত্রী-মাচাংতি চৈতালী ত্রিপুরা@Chaitali Tripura

১৩। পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের প্রথম সভাপতি- মাচাং ব্রজ কিশোর ত্রিপুরা?@Braja Kishore Tripura

অনারেবল মেনশনঃ

শ্রী মনীন্দ্র লাল ত্রিপুরা, চেয়ারম্যান, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ।

শ্রী নক্ষত্র লাল দেববর্মা, চেয়ারম্যান, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ।

শ্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, চেয়ারম্যান, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ।

মাচাং শক্তিপদ ত্রিপুরা, সাংগঠনিক সম্পাদক, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংতি সমিতি ও বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম।@SP Tripura

(ট) জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার

১। রাষ্ট্রপতি পদকে ভূষিত একমাত্র জনপ্রতিনিধিঃ- শ্রী নগেন্দ্র নারায়ণ ত্রিপুরা (প্রাক্তন চেয়ারম্যান, গুইমারা ইউনিয়ন)

২। প্রথম বাংলা একাডেমী গবেষনা পুরস্কারে ভূষিতঃ- শ্রী প্রভাংশু ত্রিপুরা, গবেষক।@Probhangshu Tripura

৩। প্রথম বেগম রোকেয়া পদকে ভূষিতঃ- মাচাংটি শোভা রাণী ত্রিপুরা, লেখিকা, শিক্ষিকা

৪। নারী সমাজ উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য প্রথম অনন্যা পুরস্কার ও জয়ীতা পুরস্কার লাভ (২০০৬)- মাচাংটি শেফালিকা ত্রিপুরা।.@Shefalika Tripura

৫। প্রধানমন্ত্রী পদক (নারী উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে) অর্জন- মাচাংটি বীনা রানী ত্রিপুরা@Bina Tripura

৬। জয়ীতা পুরস্কার অর্জন (সমাজকর্মী ক্যাটাগরি)- মাচাংতি শাপলা দেবী ত্রিপুরা@Shapla Tripura

৭। জয়ীতা পুরস্কার অর্জন (শিক্ষা) - মাচাংতি সাধনা ত্রিপুরা।@Sadhana Tripura

৮। শেরেবাংলা সামাজিক সাংস্কৃতিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রদত্ত শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য শেরে বাংলা শাইনিং পার্সোনালিটি এওয়ার্ড- মাচাং বরেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।@Borendra Lal Tripura

৯। শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য প্রথম স্বর্ণপদক প্রাপ্ত (বাম-তারা চ্যারিটেবল ট্রাস্ট কর্তৃক প্রদত্ত "রবীন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার ২০১৯", কলকাতা, ভারত): ব্রাদার মন্ত্রজয় ত্রিপুরা, সিএসসিত্রিপুরা, প্রধান শিক্ষক, মরিয়ম উচ্চ বিদ্যালয়, চট্টগ্রাম।@Montrajoy Tripura

১০। খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সেক্টরের সেরা শিক্ষক পুরষ্কার (২০১৪ ও ২০১৫) - মাচাং আশা প্রিয় ত্রিপুরা। Asha Prio Tripura

১১। আজাদ প্রোডাক্ট কর্তৃক প্রদত্ত রত্নগর্ভা মা উপাধি (২০১২)- মাচাংতি বীনা রানী ত্রিপুরা এবং মাচাংতি কুহেলিকা ত্রিপুরা (২০১২)।

১২।বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বিভাগে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক (২০১২) - চন্দ্র কিশোর ত্রিপুরা।

১৩। জার্নালিস্ট সোসাইটি ফর হিউম্যান রাইটস” ঢাকা কর্তৃক শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি সরূপ‘হিউম্যান রাইটস পিস এওয়ার্ড ২০১৯- মাচাং সাধন ত্রিপুরা (অধ্যক্ষ, কুজেন্দ্র মল্লিকা কলেজ। Sadhan Tripura

১৩। পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির প্রক্রিয়াতে বিশেষ অবদানের জন্যে সম্মননা প্রাপ্ত ঃ

শ্রী নবীন কুমার ত্রিপুরা,

শ্রী নকুল চন্দ্র ত্রিপুরা,

শ্রী দ্বিগেন্দ্র লাল রোয়াজা (ত্রিপুরা),

মাচাং রনবিক্রম ত্রিপুরা এবং

শ্রী খগেশ্বর ত্রিপুরা।

(২০১৯ সালে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা ও খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কতৃক যৌথভাবে প্রদত্ত সম্মননা।(উক্ত অনুষ্ঠানে বিভিন্ন জনগোষ্ঠী হতে আরও অনেক কে সম্মননা প্রদান করা হয়েছে।)

১৪। জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক (১৯৯৬) ঃ শ্রী সতীন্দ্র বিকাশ ত্রিপুরা। খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়।

(ঠ) ব্যবাসা-বানিজ্য

১। প্রথম প্রথমশ্রেনীর ঠিকাদার- শ্রী বীরপাক্ষ ত্রিপুরা

২। প্রথম হোটেল ব্যবসায়ী- মাচাং এস, অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা@S Ananta Bikash Tripura

৩। প্রথম আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ী- মাচাং দীপংকর ত্রিপুরা@

৪। প্রথম গ্রুপ অফ ইনিসিয়েটিভ এর চেয়ারম্যানঃ মাচাংতি শাপলা দেবী ত্রিপুরা@Shapla Tripura

(দ) আন্তর্জাতিক ও বিশেষ ইস্যুঃ

১। The International Centre for Integrated Mountain Development (ICIMOD) এর বোর্ড অফ গভরনর্স এর চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত (২০১৬)ঃ মাচাং নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, এন,ডি, সি,

২। জাতিসংঘের ভলান্টারি ফান্ড ফর ইন্ডিজেনাস পিপলস-এ বোর্ড মেম্বার হিসেবে প্রথম নিয়োগ লাভ- মাচাং বিনতাময় ধামাই (ত্রিপুরা)। মেয়াদ? Binota M Dhamai

২। UN Expert Mechanism on the Rights of Indigenous Peoples এর এক্সপার্ট মেম্বার হিসেবে প্রথম নিয়োগ প্রাপ্তি- মাচাং বিনতাময় ধামাই (ত্রিপুরা). মেয়াদ?

২। জাতিসংঘের আদিবাসী ফেলোশিপ প্রোগ্রামের প্রথম ফেলো- মাচাং মৃণাল কান্তি ত্রিপুরা।

৩। প্রথম অভিবাসন (কানাডা) - মাচাং অজয় ত্রিপুরা , মাচাংতি করিমালা ত্রিপুরা ও তার পরিবার। Ajoy Tripura &@Kari Tripura family)

৪। প্রথম অভিবাসন (অষ্ট্রেলিয়া) - মাচাং অভিলাষ ত্রিপুরা, মাচাংতি রাজেশ্বরী রোয়াজা ও পরিবার। Abhilash Tripura & Rajeshware Roaza family

৫।প্রথম অভিবাসন (আমেরিকা) - মাচাং খগেন্দ্র ত্রিপুরা ও তার পরিবার।

(ধ)গন মাধ্যমে হাইলাইটেড

১। মানবতাবাদী হিসেবে জাতীয় গন মাধ্যমে বিশেষভাবে আলোচিত- মাচাংতি শাপলা দেবী ত্রিপুরা

(ন) ধর্মীয় অঙ্গনঃ

১। সনাতন ধর্মের প্রচার ও আধ্যাতিকতা প্রসারে অগ্রনী ভূমিকা পালন- সাধু শ্রী রতন মনি ত্রিপুরা এবং তার শিষ্য সাধু শ্রী খুশী কৃষ্ণ ত্রিপুরা ওরফে বলংরায় সাধু, শ্রী সুরজিত নারায়ণ ত্রিপুরা।

২। ইস্কন সার্টিফায়েড ব্রাম্মণ- শ্রী ব্রজ দাস বৈষ্ণব, শ্রী সুরজিত নারায়ণ ত্রিপুরা, ...।।

৩ । প্রথম যাজক- ফাদার মাচাং গাব্রিয়েল ত্রিপুরা. @Gabriel

৪। প্রথম সন্ন্যাসব্রতী ব্রাদার- মাচাং মন্ত্রজয় ত্রিপুরা, সিএসসি (হলিক্রস সঙ্ঘ)।@Montrajoy Tripura

৫। ত্রিপুরাদের মধ্যে ISCON প্রসারের অগ্রদূত- শ্রী সুরজিত নারায়ণ ত্রিপুরা ও মাচাংতি নির্মলা ত্রিপুরা

(ভূল থাকলে অনুগ্রহ করে তথ্য ও পরামর্শ দিয়ে সংশোধনে সহযোগিতা করুন)

Collected from CLICK HERE 

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url